Examine This Report on sports

শেষ মুহূর্তের প্রচারে ডোনাল্ড ট্রাম্প ও কমালা হ্যারিস৫ নভেম্বর ২০২৪

বিতর্ক অনুষ্ঠানের মঞ্চে এই ধরনের বিতর্কিত মন্তব্য এবং মঞ্চে আধিপত্য বিস্তারকারী ব্যক্তিত্ব তার সমর্থক এবং তীব্র সমালোচকদের সমান পরিমাণে আকর্ষণ করেছিল। গণমাধ্যমেও বারেবারে শিরোনামে উঠে এসেছে তার বিভিন্ন মন্তব্য।

সিমলা চুক্তি কী, স্থগিত হলে ভারতের ওপর প্রভাব পড়বে?

মি. ট্রাম্পের বর্তমান স্ত্রী হলেন সাবেক স্লোভেনিয়ান মডেল মেলানিয়া ট্রাম্প। তারা ২০০৫ সালে বিয়ে করেছিলেন। তাদের ব্যারন উইলিয়াম ট্রাম্প নামে এক পুত্রও আছে।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের শপথ, আওয়ামী সমর্থকদের খুশির কারণ কী?২০ জানুয়ারি ২০২৫

এরপর ২০২২ সালের মধ্যবর্তী নির্বাচনে রিপাবলিকানদের দুর্বল প্রত্যাবর্তনে তাকে দায়ী করা সত্ত্বেও প্রেসিডেন্ট পদে প্রার্থী হিসাবে নিজের দলের মনোনয়ন চেয়ে লড়াইয়ের ময়দানে নামেন। ক্রমে অন্যান্য রিপাবলিকান সদস্যদের মনোনয়নের দৌড়ে পিছনে ফেলে দেন।

কাশ্মীর নিয়ে ভারত আর পাকিস্তানের লড়াইয়ের কারণ কী?

ছবির ক্যাপশান, হোয়াইট হাউজে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে।

ছবির ক্যাপশান, মি. ট্রাম্পের উপর বন্দুক হামলার পরের ছবি।

ট্রাম্পের রাজনৈতিক দলীয় সদস্যপদ বারবার পরিবর্তিত হয়েছে। ১৯৮৭ সালে তিনি রিপাবলিকান পার্টির সদস্য ছিলেন, পরবর্তী ১৯৯৯ সালে নিউ ইয়র্ক রাজ্যের রিফর্ম পার্টির সদস্য হন, ২০০১ সালে ডেমোক্র্যাট[৮২] ২০০৯ সালে রিপাবলিকান, ২০১১ সালে স্বতন্ত্র এবং ২০১২ সালে পুনরায় রিপাবলিকান হন।[৮৩] ১৯৮৭ সালে ট্রাম্প তার পররাষ্ট্র নীতি এবং ফেডারেল বাজেট ঘাটতি মোকাবেলার বিষয়ে মতামত প্রকাশ করে তিনটি প্রধান পত্রিকায় পুরো পৃষ্ঠার বিজ্ঞাপন দেন।[৮৪][৮৫] তিনি স্থানীয় আসনের জন্য প্রার্থী হতে অস্বীকার করেন, কিন্তু রাষ্ট্রপতি হিসেবে লড়ার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেন।[৮৪] ১৯৮৮ সালে তিনি লি অ্যাটওয়াটারের সাথে যোগাযোগ করেন এবং রিপাবলিকান প্রার্থী জর্জ এইচ ডব্লিউ বুশের সহ-প্রার্থী হিসেবে বিবেচনা করার জন্য অনুরোধ করেন। বুশ এই অনুরোধকে "অদ্ভুত এবং অবিশ্বাস্য" বলে মন্তব্য করেন।

মি. ট্রাম্পের কিছুক্ষণ আগে ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন রিপাবলিকান নেতা জেডি ভান্স।

 ট্রাম্প ২০১৯ সালে ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত ৪৫তম শীর্ষ সম্মেলনে অন্যান্য জি৭ নেতাদের সাথে ট্রাম্প নিজেকে একজন "জাতীয়তাবাদী" হিসেবে বর্ণনা করেছেন[২০০] এবং তার বৈদেশিক নীতিকে "আমেরিকা ফার্স্ট" বলে অভিহিত করেছেন।[২০১] তিনি পপুলিস্ট, নব্য-জাতীয়তাবাদী এবং কর্তৃত্ববাদী সরকারগুলিকে সমর্থন করেছিলেন।[২০২] তার get more info শাসনামলে বৈদেশিক সম্পর্কগুলি অনিশ্চয়তা, অস্থিরতা এবং অসামঞ্জস্য দ্বারা চিহ্নিত হয়েছিল।[২০১][২০৩] ট্রাম্পের অধীনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং তার ইউরোপীয় মিত্রদের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি ঘটে।[২০৪] তিনি ন্যাটো মিত্রদের সমালোচনা করেছিলেন এবং ব্যক্তিগতভাবে স্পোর্টস পরামর্শ দিয়েছিলেন যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাটো থেকে সরে আসা উচিত।[২০৫][২০৬] ট্রাম্প ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু-র অনেক নীতিকে সমর্থন করেছিলেন।[২০৭] ২০২০ সালে, ট্রাম্প ইসরায়েল ও সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং বাহরাইন-এর মধ্যে আব্রাহাম চুক্তি স্বাক্ষরের আয়োজন করেছিলেন, যা তাদের বৈদেশিক সম্পর্ক স্বাভাবিক করে।[২০৮]

৬% কম ছিল।[১৩৩] ট্রাম্পের আমলে ফেডারেল বাজেট ঘাটতি প্রায় ৫০% বেড়ে ২০১৯ সালে $১ ট্রিলিয়নের কাছাকাছি পৌঁছায়।[১৩৪] তার মেয়াদ শেষে মার্কিন জাতীয় ঋণ ৩৯% বেড়ে $২৭.৭৫ ট্রিলিয়নে পৌঁছায় এবং ঋণ-থেকে-জিডিপি অনুপাত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছায়।[১৩৫] ট্রাম্প তার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী $১ ট্রিলিয়ন মূল্যের অবকাঠামো ব্যয় পরিকল্পনাও বাস্তবায়ন করতে ব্যর্থ হন।[১৩৬]

সাইফ আলি খানের ওপর হামলাকারী ব্যক্তি কি আদৌ বাংলাদেশি?২০ জানুয়ারি ২০২৫

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *